১০ অক্টোবর রাতে ইয়াবা কেনাবেচা নিয়েই হাতাহাতি এবং পরে ছিনতাইয়ের ঘটনার সাথে জড়িত হয়েছিল রায়হান। মাদক কেনাবেচা আর সেবনের জন্য নিয়মিতই অপরাধ জোন হিসেবে পরিচিত কাস্টঘরে থাকতো সে। রায়হান হত্যাকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এসব তথ্য। মাদক ও ছিনতাইয়ের দুই মামলা বিচারাধীন। অন্যদিকে, প্রধান আসামি এসআই আকবর পালিয়ে যাওয়ার সাথে উর্ধ্বতন কারো সংশ্লিষ্টতা পায়নি পিবিআই।
সিলেটে মাদক ও ছিনতাইয়ের অপরাধ জোন হিসেবে পরিচিত কাস্টঘর এলাকা থেকে রায়হানকে কেন গ্রেফতার করা হয়েছিল এবং রায়হান সেখানে কেন গিয়েছিলেন এমন প্রশ্ন ছিল ঘটনার পর থেকেই। তদন্ত প্রতিবেদনে এসব প্রশ্নের উত্তর এভাবেই ব্যাখ্যা করে পিবিআই।
প্রতিবেদনে বলা হয় সে রাতে সেখানে মাদক কিনতে যাওয়া সাইদুল শেখের অভিযোগের প্রেক্ষিতেই চুলাই লালের ঘর থেকে গ্রেফতার করা হয় রায়হানকে। রায়হান নিহত হওয়ার পর সাইদুল শেখের অভিযোগ সহ পুরো ঘটনাকেই ধামাচাপা দিতে চেয়েছিল এস আই আকবর। ঘটনার পর ভারতে পালিয়ে যেতে উর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তারা সহায়তা করেছে আকবরের এমন বক্তব্যের সত্যতা পাওয়া যায় নি বলে জানিয়েছে তদন্ত সংস্থা পিবিআই।