নারায়ণগঞ্জে কিশোরী অপহরণ মামলায় ৮ই আগস্ট গ্রেফতার করা হয় রাকিব, আব্দুল্লাহ ও খলিলকে। রিমান্ডে নির্যাতনে ভয় দেখিয়ে তিন জনের পরিবারের কাছ থেকে ঘুষ নেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই শামীম আল মামুন।
তিন আসামীর কাছ থেকে ধর্ষণ ও হত্যার স্বিকারুক্তী আদায়ের পর ফিরে আসে কথিত মৃত কিশোরী। এরপরই এসআই শামীম ঘুষের টাকা ফেরত দিতে চেয়ে ফোন করে থানায় আস্তে বলেন আসামীদের পরিবারকে। বাড়াবাড়ি করলে আসামীদের আরো ৪-৫টি মামলায় ফাঁসিয়ে দেয়ার ভয় দেখানোর অভিযোগ ভুক্তভোগীদের।
প্রমাণ পাওয়া গেলে অভিযুক্ত পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস নারায়ণগঞ্জ পুলিশ সুপারের। অভিযুক্ত এসআই শামিমকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে।
আরো পড়ুনঃ
- ৪২ কোটি টাকা দুর্নীতির মামলায় বিডিনিউজ২৪ এর সম্পাদকের জামিন
- ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের বেড়িয়ে আসছে আরো কুকীর্তি; ক্রসফায়ার বাণিজ্য!
- ২ হাজার কোটি টাকা পাচারের মামলায় স্বীকারুক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন ফরিদপুর ছাত্রলীগ সভাপতি নিশান
Our Facebook Page : আমরা মৌলভীবাজারি – Amra Moulvibazari