কীভাবে প্রশাসনের ধরা-ছোয়ার বাইরে রিজেন্ট হাসপাতালের পরিচালক

0
8
রিজেন্ট হাসপাতাল পরিচালক

রিজেন্ট হাসপাতালের বিরুদ্ধে কোভিড-১৯ টেস্টের নামে ভুয়া রিপোর্ট তৈরীসহ নানা অনিয়ম ও জালিয়াতির খবর বেরিয়ে আসার পরই হাসপাতালটির চেয়ারম্যান ও রিজেন্ট গ্রুপের মালিক মোহাম্মদ শাহেদকে নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। রিজেন্ট হাসপাতাল

করোনার মতো এমন ভয়াবহ দূর্যোগের সময়েও মানুষের চিকিৎসাকে পুঁজি করে রিজেন্ট হাসপাতালের জালিয়াতির খবর প্রকাশ হলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আলোচনার জড় উঠে। ফেইসবুকে বিভিন্ন টাইমলাইনে পাওয়া যায় হাসপাতালের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শাহেদের সাথে দেশের ক্ষ্মতাধর ব্যক্তিদের ছবি।

ক্ষ্মতাসীনদের সাথে নিজের সুসম্পর্ক বজায় রেখে তার আড়ালে নানা দুর্নীতির সমালোচনা করেন বিভিন্নজন। এত অনিয়ম করেও দীর্ঘদিন কিভাবে ধরাছোয়ার বাইরে শাহেদ তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেন সাধারণ মানুষ।

নানা কুকর্ম করেও বিভিন্ন সময় গণমাধ্যমে সমাজসেবক হিসেবে নিজেকে জাহির করা মোহাম্মদ শাহেদকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট দিয়েছেন গনমাধ্যম কর্মীরাও। নিম্নবিত্ত পরিবারে জন্ম নিয়ে কয়েক বছরেই শত শত কোটি টাকার মালিক হওয়া নিয়েও অনেকে প্রশ্ন তুলেন ফেইসবুকে। রিজেন্ট হাসপাতাল

কখনো মেজর কখনো সচিব বিভিন্ন পরিচয়ে নানা সুযোগ নেয়ার বিষয়টি প্রকাশ পাওয়ায় তীব্র নিন্দা জানান সাধারণ মানুষ। বিভিন্ন সময়ে অনিয়ম, দুর্নীতি ও অপরাধে অনেক সময় মামলাও হয়েছে রিজেন্ট গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ শাহেদের বিরুদ্ধে।এমন একজন অপরাধী কিভাবে প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে এ পর্যন্ত আসলো তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে।


আরো পোস্টঃ এমপি পাপুলের কর্মকান্ডে বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নেয়া বন্ধ করতে পারে কুয়েত


ফেইসবুক পেইজঃ আমরা মৌলভীবাজারি – Amra Moulvibazari