তুরস্ক-সিরিয়া সীমান্তে প্রাণহানির সংখ্যা ৫১ হাজার ছুইছুই। সরকারি হিসেবেই এখন পর্যন্ত ১ লাখ ৭০ হাজারের বেশি ভবন বিধ্বস্তের ঘটনা রেকর্ড করা হয়েছে। এদিকে, ক্ষতিগ্রস্ত সিরিয়ার বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে ত্রাণ সহায়তা বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে জাতিসংঘ। খবর রয়টার্সের।
বৃহস্পতিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) এক বিবৃতিতে বলা হয়, বর্তমানে দৈনিক ৪০টি ট্রাক অঞ্চলটিতে ত্রাণ সরববাহ করছে। সব ক্রসিং খুলে দেয়া হলে সহায়তার পরিমাণ আরও বাড়ানো সম্ভব বলেও জানানো হয়।
বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত দুর্যোগপূর্ণ অঞ্চলটির প্রায় ৪ মিলিয়ন বাসিন্দা নির্ভর করছে ত্রাণ সাহায্যের ওপর। বর্তমানে মাত্র একটি ক্রসিংয়ের মাধ্যমে সরবরাহ করা হচ্ছে ত্রাণ সহায়তা। ত্রাণ সংকটে এরমধ্যেই অঞ্চলগুলোতে দেখা দিয়েছে চরম মানবিক বিপর্যয়। বেড়েছে বিভিন্ন পানিবাহিত রোগের প্রকোপ।
এ প্রসঙ্গে সিরিয়ার সীমান্তবর্তী ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্থ অঞ্চলে নিযুক্ত জাতিসংঘের প্রতিনিধি মোহাম্মদ হাদী বলেন, সিরিয়ায় এ অঞ্চলটিই বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। ক্রসিং খোলার পরে ত্রাণ সরবরাহ বেড়েছে বটে কিন্তু তা মোটেই পর্যাপ্ত নয়। তিনটি ক্রসিং পয়েন্টের মাধ্যমে আমরা এখন পর্যন্ত ২৫০টিরও বেশি ট্রাক পাঠিয়েছি।
/এসএইচ