মিয়ানমারে অভ্যুত্থান শঙ্কার মধ্যেই, দেশটির সরকারকে গণতান্ত্রিক ধারা বজায় রাখার আহ্বান জানালো জাতিসংঘ, ইউরোপীয় ইউনিয়ন’সহ বেশ কিছু দেশ। শুক্রবার দেশটিতে অবস্থিত বিভিন্ন বিদেশি দূতাবাস যৌথভাবে এ সংক্রান্ত বিবৃতি দেয় ।
গেল বুধবার ভোট কারচুপির অভিযোগ প্রমাণিত হলে প্রয়োজনে সং-সংবিধান বাতিল ও অভ্যুত্থানের হুমকি দেন মিয়ানমার সেনাবাহিনীর কমান্ডার ইন চিফ মিং অং লায়িং ।
পরদিনই নির্বাচনে ফল নিয়ে জালিয়াতির অভিযোগ প্রত্যাখান করে দেশটির নির্বাচন কমিশন। এরপরই সম্ভাব্য অভ্যুত্থান নিয়ে শুরু হয় কান ঘুষা ।
এ অবস্থায় পার্লামেন্ট অধিবেশন সামনে রেখে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ সব এলাকায়। এই পরিস্থিতির সূত্রপাত নভেম্বরের সাধারণ নির্বাচনকে ঘিরে। এতে নিরঙ্কুশ জয় পেয়ে আরো পাঁচ বছরের জন্য ক্ষমতা পুক্ত করেন অং সান সূচির দল। বিশাল ব্যবধানের পরাজয়ে ক্ষুব্ধ হয় প্রভাবশালী সেনাবাহিনী ।
অর্ধশতকের সামরিক শাসন শেষ হওয়ার দশ বছর চলছে মিয়ানমারে।