ভোলায় গত কয়েক বছর তরমুজের তেমন ফলন না হলেও চলতি বছর রেকর্ড ছাড়িয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় বাম্পার ফলন হয়েছে তরমুজের। পাইকারি ও খুচরা বাজার চড়া দাম থাকায় লাভবান হচ্ছে কৃষক। অনেকেই আগামীতে আরও বেশি জমিতে তরমুজ আবাদের পরিকল্পনা করছেন।
ভোলার বিস্তীর্ণ চরাঞ্চলে হয়েছে তরমুজের আবাদ। অনুকূল আবহাওয়া। নেই পোকার উপদ্রব। ৭ উপজেলাতেই হয়েছে বাম্পার ফলন।
রমজান ঘিরে বেড়েছে চাহিদা। চাষিরা ব্যস্ত ক্ষেত থেকে তরমুজ তুলতে। পাইকারিতে ৫ কেজি ওজনের ১শ’ তরমুজ বিক্রি হচ্ছে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা ও প্রায় ১০ কেজি ওজনের ১শ’ তরমুজ বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকায়। বাজারে তরমুজের দাম বেশি হওয়ায় ব্যাপক লাভবানও হচ্ছেন কৃষকরা। জানান, গত কয়েক বছর তরমুজের তেমন ফলন হয়নি। তবে এ বছর রেকর্ড ফলন হয়েছে। মিলছে ভালো দাম।
কৃষি বিভাগের দাবি, মাঠ পর্যায়ে সার্বক্ষণিক মনিটরিং এর সুফল পাচ্ছেন কৃষক। আগামীতে আরও বেশি জমিতে তরমুজ চাষের আগ্রহী হচ্ছে অনেকে। আগামীতে কৃষকদের পাশে থাকবে কৃষি বিভাগ।
চলতি বছর ভোলার সাত উপজেলার ১৮ হাজার ৩৬৩ হেক্টর জমিতে তরমুজের চাষ হয়েছে।
এটিএম/