গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় এবার বাঙ্গির ভালো ফলন হয়েছে। কম বিনিয়োগে ভালো ফলন হওয়ায় অনেকেই বাঙ্গি চাষে ঝুঁকেছেন। রোজার মধ্যে বাঙ্গির বাড়তি চাহিদা থাকায় ভালো দামও মিলছে। এতে খুশি চাষিরা। বিভিন্ন এলাকা থেকে বাঙ্গি কিনতে আসছেন পাইকাররা। গড়ে উঠেছে অস্থায়ী হাট-বাজার।
গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলায় ব্যাপক হারে চাষ হয়েছে বাঙ্গি। যেদিকেই চোখ যায় সেদিকেই চৈত্রের মৌসুমী ফল বাঙ্গির সমারোহ। রমজানে উৎপাদিত ফসল বাজারে আনতে পেরে ভালো দাম পাচ্ছেন কৃষক। প্রতিটি বাঙ্গি ৬০ থেকে ৭০ টাকা দরে কৃষকের কাছ থেকে কিনে নিচ্ছেন পাইকাররা। সেখান থেকে যাচ্ছে,দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে।
বাঙ্গি বেচাকেনায় স্থানীয়ভাবে গড়ে উঠেছে অস্থায়ী বাজার। এখানে বিভিন্ন অঞ্চল থেকে কৃষকের পাশাপাশি ক্রেতা ও বিক্রেতারা আসেন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, চাহিদা এবং ফলন বেশি হওয়ায় এ বছর কৃষকেরা লাভবান হচ্ছেন ।
এ বছর গোপালগঞ্জে আড়াইশ হেক্টর জমিতে বাঙ্গি চাষ হয়েছে। ১০হাজার টন বাঙ্গি উৎপাদনের আশা করছে কৃষি বিভাগ।
এসজেড/