ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে দ্রুত ভ্যাকসিন প্রাপ্তির বিষয়ে কোন সুখবর দিতে পারছে না তাদের এজেন্ট বেক্সিমকো ফার্মা। কোম্পানির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বললেন, জনগণের টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ। তাই টিকা আটকে রাখার কোনো অধিকার নেই সেরাম-এর। সরকারকে জোরালোভাবে কথা বলার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ভারত যে বাংলাদেশের বন্ধু, সেটা এখন বিবেচনা করার সময় এসেছে। বাংলাদেশের ন্যায্য পাওনা বুঝিয়ে দিতে হবে।
এখন পর্যন্ত ভারতের সেরাম ইন্সটিটিউটের তৈরী অক্সফোর্ড এস্ট্রাজেনেকার কোভিডশিল্ড ভ্যাকসিনই প্রয়োগ হচ্ছে বাংলাদেশে। তাদের সঙ্গে মোট দেড় কোটি ডোজের চুক্তি হলেও, দু দফায় পাওয়া গেছে সত্তর লাখ। আড়াই মাস ধরে দেয়া হচ্ছে এসব টিকা। এখন যে মজুদ আছে তা দিয়ে চলতে পারে মে মাস পর্যন্ত। এমন বাস্তবতায় প্রথম ডোজ পাওয়াদের সবাইকে দ্বিতীয় ডোজ দেয়া নিয়ে তৈরী হয়েছে অনিশ্চয়তা।
ভারতের সেরাম ইন্সটিটিউটের দেশীয় এজেন্ট বেক্সিমকো। শনিবার প্রতিষ্ঠানটির এমডি নাজমুল হাসান পাপন জানালেন সেরামকে দেড় কোটি ডোজের টাকা অগ্রিম পরিশোধ করেছে বাংলাদেশ। তাই টিকা আটকানোর কোনো অধিকার নেই তাদের।