Site icon Amra Moulvibazari

বদলায়নি কমলাপুর রেলস্টেশনের চিত্র

বদলায়নি কমলাপুর রেলস্টেশনের চিত্র


গত কয়েক দিনের চিত্রেরই পুনরাবৃত্তি কমলাপুর রেলস্টেশনে। অগ্রিম টিকিট কাটার চতুর্থ দিনেও হাজার হাজার মানুষ অগ্রিম টিকিট নিতে লাইনে এসে দাঁড়িয়েছেন।

টিকিট প্রত্যাশীদের অনেকে সকাল থেকেই লাইনে দাঁড়িয়েছে। তবে অপেক্ষায় থাকা বেশিরভাগ যাত্রীই ইফতার শেষ করে গতকাল এসে দাঁড়িয়েছেন লাইনে। অনেকে আবার স্টেশনে নিকটবর্তী কোথাও ইফতার সেরে লাইনে দাঁড়িয়েছেন। কর্তৃপক্ষের কোনো উদ্যোগ না থাকায় টিকিট প্রত্যাশীরা নিজেরাই টোকেন তৈরি করে সিরিয়াল ঠিক রাখছেন।

অনেকে আবার টিকিট কাটতে এসেছেন আগামীকালের সেহরির প্রস্তুতিসহ। তারা জানান, প্রত্যশিত টিকিট পেলে রাতভর এই কষ্টগুলো আর থাকবে না। অনলাইনে টিকিট কাটতে না পারায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন অনেকে।

সকাল ৮টা থেকে শুরু হবে টিকিট বিতরণ। নিয়ম অনুযায়ী টিকিটের ৫০ ভাগ দেয়া হয় কাউন্টারে। আর বাকি ৫০ ভাগ পাওয়া যাবে অনলাইনে। রাত থেকেই কাউন্টারে আসা অনেকেই লাইনে দাড়িয়ে অনলাইনে টিকিট কাটার চেষ্টা করেন। কাউন্টারে আসা অনেকেই লাইনে দাঁড়িয়ে অনলাইনে টিকিট কাটার চেষ্টা করেন।

দিন যত গড়াচ্ছে অগ্রিম টিকিটের জন্য লম্বা হচ্ছে যাত্রীদের লাইন। অনেকেই রাত কাটানোর জন্য চাদর-বালিশ নিয়ে অবস্থান নিয়েছেন কাউন্টারের সামনে। এই ঈদে প্রতিদিন ৫৩ হাজার ৯শ ৪৫টি টিকিট বিক্রি করবে রেলওয়ে। প্রথমবারের মতো টিকিট কাটতে এনআইডি নম্বর সংযুক্ত করায় সময় বেশি লাগছে এমন অভিযোগ রয়েছে যাত্রীদের।

/এডব্লিউ



Exit mobile version