আগামী ১ জুলাই থেকেই ইউরোপীয় ইউনিয়ন চালু করতে যাচ্ছে ভ্যাকসিন পাসপোর্ট । এই ডিজিটাল গ্রিন সার্টিফিকেটের মাধ্যমে বিনাবাধায় ইইউ এর অন্তর্ভুক্ত দেশগুলোতে ভ্রমণ করতে পারবেন করোনা ভ্যাকসিনের পূর্ণ ডোজ গ্রহণকারীরা । তবে এ নিয়ম সব ভ্যাকসিনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবেনা বলে জানিয়েছে বিবিসি ।
ভারতের সেরাম ইন্সিটিউটে উৎপাদিত অক্সফোর্ড – অ্যাস্ট্রাজেনেকার কোভিশিল্ড ভ্যাকসিন গ্রহণকারীদের গ্রিন সার্টিফিকেট দেবেনা ইইউ । শুধুমাত্র ইউরোপীয় মেডিসিন এজেন্সির অনুমোদিত টীকাগুলোই পাবে গ্রিন সার্টিফিকেট ।
যার মধ্যে ভ্যাক্সজেভরিয়া নামের অক্সফোর্ড – অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকারই আরেকটি সংস্করণ , মডার্না , জনসন এন্ড জনসন , এবং ফাইজার অন্তর্ভুক্ত । এ প্রসঙ্গে সেরাম ইনস্টিটিউটের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আদর পুনেওয়ালা জানিয়েছেন ,
কোভিশিল্ডের ক্ষেত্রে ইইউ – এর ভ্যাকসিন পাসপোর্ট দেওয়ার সিদ্ধান্তের বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা করছে তার কোম্পানি ।
বাংলাদেশসহ ভারতের প্রতিবেশী দেশগুলোও এই ভ্যাকসিন দিয়েই তাদের টিকাদান কার্যক্রম শুরু করেছে । এদিকে ফাইজার – অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকার মিশ্রনে অধিক মাত্রায় প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে উঠে বলে অক্সফোর্ডের এক গবেষণায় পাওয়া গেছে তথ্য ।