Site icon Amra Moulvibazari

‘৭২ ঘণ্টার আগে তামিমকে অন্য কোথাও নেওয়া যাবে না’

‘৭২ ঘণ্টার আগে তামিমকে অন্য কোথাও নেওয়া যাবে না’


তামিম ইকবাল আগের চেয়ে অনেকটা ভালো বোধ করছেন। আজ সকালে কেবিনে একজনের সাহায্যে হাঁটাহাঁটিও করেছেন খানিকটা। আগের চেয়ে অনেকটাই শঙ্কামুক্ত তিনি।

তামিমের অবস্থা কিছুটা উন্নতি হওয়ায় তার পরিবারের সদস্যরা চেয়েছিলো, সাভারের কেপিজে হাসপাতাল থেকে তাকে ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে নিয়ে আসতে। তামিমের চাচা, বিসিবি পরিচালক আকরাম খান আজ সকালেই এ বিষয়ে কথা বলেছিলেন জাগোনিউজের সাথে।

বিষয়টা কেপিজে হাসপাতালের চিকিৎসকদের কাছেও উপস্থাপন করা হয়েছিলো। এরপরই দুপুর ১টায় হাসপাতালের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ব্রিফিং করা হয়। যেখানে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক আবদুল ওয়াদুদ চৌধুরী, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক আবু জাফর ও কেপিজে স্পেশালাইজড হাসপাতালের মেডিক্যাল ডিরেক্টর ডা. রাজিব।

সেই ব্রিফিংয়েই জানানো হয়ছে, ‘তামিমকে নিয়ে যেতে চেয়েছিলো তার পরিবারের সদস্যরা। আপাতত শঙ্কামুক্ত তামিম। তবে, কোসো রিস্ক না থাকা সত্ত্বেও চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী তাকে ৭২ ঘণ্টা কোথায় স্থানান্তর না করাটাই হবে সবচেয়ে ভালো। স্থানান্তর করতে গেলে কোনো ঝুঁকি তৈরি হতে পারে।’

সংবাদ সম্মেলনেই জানানো হয়, তামিম ইকবালের পরিবারের ইচ্ছা ছিল, ভালোভাবে রিহ্যাবের জন্য তাকে কেপিজি হাসপাতাল থেকে অন্যত্র (এভারকেয়ার হাসপাতাল) নিয়ে যাওয়ার। তবে এখানে (কেপিজে) হাসাপাতালে থাকলেও আপাতত কোনো রিস্ক নেই। বরং এখান থেকে স্থানান্তর না করাটা তার শরীরের জন্যই ভালো। তামিমের পরিবারও এ সিদ্ধান্তটা মেনে নিয়েছেন।’

৭২ ঘণ্টা মানে, আগামীকাল এবং পরশুও তামিমেকে কেপিজে হাসপাতালেই থাকতে হচ্ছে। সেখান থেকে অন্য হাসপাতালে নেয়া হলেও এক সপ্তাহের আগে তাকে বাসায় নিতে নিষেধ করেছেন ডাক্তাররা। এক সপ্তাহ পর বাসায় হাঁটা-চলা করতে পারবে এবং ডাক্তারদের বেঁধে দেয়া নিয়মানুসারে চলতে হবে।

এআরবি/আইএইচএস/

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।
Exit mobile version