Site icon Amra Moulvibazari

চার বছর পর নতুন পরিচয়ে বাফুফে ভবনে তাবিথ আউয়াল

চার বছর পর নতুন পরিচয়ে বাফুফে ভবনে তাবিথ আউয়াল


২০২০ সালের অক্টোবরে সহ-সভাপতি পদে পুনঃনির্বাচনে হেরে যাওয়ার পর আর কখনো বাফুফে ভবনে পা পড়েনি তাবিথ আউয়ালের। এবারের নির্বাচনে সভাপতি মনোনয়নপত্র ক্রয় ও জমা দিয়েছেন প্রতিনিধির মাধ্যমে। তখন তিনি আলাপচারিতায় বলেছিলেন, ‘নির্বাচনে বিজয়ী হলে সভাপতি হয়েই বাফুফে ভবনে ঢুকবো।’

২৬ অক্টোবর অনুষ্ঠিত নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ের ১০ দিন পর মঙ্গলবার বিকেলে বাফুফে ভবনে আসেন নতুন সভাপতি। তার বিলম্বে বাফুফে ভবনে না আসার কারণ ছিল নির্বাচনের পরদিন তিনি এএফসির অনুষ্ঠানে যোগ দিতে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ায়।

২১ সদস্যের নির্বাহী কমিটি বাফুফের। তবে ২৬ অক্টোবর ১৫ নম্বর সদস্য ঝুলে গেছেন দুইজন সমান ভোট পাওয়ায়। ২০ জনের মধ্যে সভাপতির আগমনের দিনে নির্বাহী কমিটির ১৭ জন উপস্থিত ছিলেন বাফুফে ভবনে। সিনিয়র সহ-সভাপতি ইমরুল হাসান, চার সহ-সভাপতি নাসের শাহরিয়ার জাহেদী, সাব্বির আহমেদ আরেফ, ওয়াহিদ উদ্দিন চৌধুরী হ্যাপি ও ফাহাদ এম করিম এবং ১২ জন সদস্য উপস্থিত হয়েছিলেন বাফুফে ভবনে। ব্যক্তিগত কারণে এ দিন আসতে পারেননি ইমতিয়াজ হামিদ সবুজ ও মাহি উদ্দিন আহমেদ সেলিম।

বাফুফে ভবনে প্রথম দিন সভাপতি প্রথমে পরিচিত হয়েছেন ও মতবিনিময় করেছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীর সঙ্গে। যদিও প্রধান নির্বাহী (সাধারণ সম্পাদক) ইমরান হোসেন তুষার এএফসির কর্মসূচিতে দেশের বাইরে থাকায় তিনি থাকতে পারেননি। পরিচিত হওয়ার পাশাপাশি নতুন সভাপতি অফিস স্টাফদের কিছু গাইডলাইনও দিয়েছেন। তার সময়ে কিভাবে দায়িত্ব পালন করতে হবে সে বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি নির্বাহী কমিটির উপস্থিত সবাইকে নিয়েই কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে কথা বলেছেন। গোলাপ ও রজনীগন্ধা দিয়ে সভাপতিকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

সবশেষে তিনি সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন সদ্য সাফ চ্যাম্পিয়ন হওয়া নারী ফুটবল দলের খেলোয়াড় ও অফিসিয়ালদের সঙ্গে। তিনি মেয়েদের অভিনন্দন জানিয়েছেন এবং আগামীতে এ সাফল্য ধরে রাখতে কঠোর পরিশ্রম করতে বলেছেন। বাফুফে সব ধরনের সহযোহিতা করবে বলেও সাবিনার আশ্বস্ত করেছেন নতুন সভাপতি।

আরআই/এমএমআর/জিকেএস

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।
Exit mobile version