রমজান যতই শেষের দিকে যাচ্ছে, রংপুর অঞ্চলে ততই বাড়ছে নিত্যপণ্যের দাম। চাল, ডাল, পেঁয়াজসসহ সব কিছুই কেজিতে বেড়েছে ৫ থেকে ১৫ টাকা পর্যন্ত। সয়াবিন তেল নির্ধারিত দামে বিক্রি হলেও সংকটের অজুহাত ব্যবসায়ীদের। সব ধরনের মাছ আর মুরগির দাম কেজিতে বেড়েছে ২০ থেকে ৪০ টাকা। গরু ও খাসির মাংসের মূল্যও ঊর্ধ্বমুখী।
রংপুরে চিকন চালের দাম কেজিতে ১০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। আটা-ময়দার বাজারেও নেই সুখবর। চড়া সবজির বাজারও। বেড়েছে ডাল, গুড়া দুধ, সাবানসহ প্রায় সব সামগ্রীর দাম। সরবরাহ ঘাটতির অজুহাতে আবারও বাড়তে শুরু করেছে ভোজ্য তেলের দর। আর এজন্য নানা অজুহাত দিচ্ছেন খুচরা আর পাইকারী ব্যবসায়ীরা।
তবে বাজার তদারকি অব্যাহত রয়েছে বলে দাবি ভোক্তা অধিকার অধিদফতরের উপ পরিচালকের। পণ্যের অস্বাভাবিক দাম বৃদ্ধি দেখলে অভিযোগ করার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। কোনো অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দেন তিনি। তবে বাজারের পণ্যের বেপরোয়া দাম বৃদ্ধির জন্য কর্তৃপক্ষের উদাসীনতাকে দায়ী করছেন সাধারণ মানুষ।
এসজেড/