Site icon Amra Moulvibazari

অবশেষে দাফন হচ্ছে কিশোরের

অবশেষে দাফন হচ্ছে কিশোরের


অবশেষে দাফন হচ্ছে নব্বই দশকের শ্রোতাপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী মনি কিশোরের। তিন দিন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের হিমঘরে রাখার পর সিদ্ধান্তের কথা জানানো হলো। ধর্মান্তরিত হয়েছিলেন বলে তার মরদেহ দাফন না কি শেষকৃত্য হবে, এ নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়েছিল। আগামীকাল বৃহস্পতিবার তার দাফনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। আজ (২৩ অক্টোবর) বুধবার গীতিকার মিল্টন খন্দকার গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

মিল্টন খন্দকার বলেন, শিল্পীর মেয়ে নিন্তি চৌধুরী কর্তৃপক্ষকে একটি নথি পাঠিয়েছেন। রাতেই সেটি থানায় পৌঁছে যাবে। তারপর আগামীকাল বাদ জোহর শিল্পীর নামাজে জানাজা ও দাফন হবে। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি রামপুরা-বনশ্রীর কোনো এক গোরস্থানে তার মরদেহ দাফন করবো। তিনি আরও বলেন, আমরা আশা করেছিলাম শিল্পীর মেয়ে দেশে আসবেন। কিন্তু পরীক্ষা চলায় সে আসতে পারছে না। এ কারণে সেখান থেকে বাংলাদেশ দূতাবাসে লাশ দাফনের জন্য লিখিত আবেদন করেছে।

ক্যামেরার সামনে নিজের অডিও ক্যাসেটগুলো মেলে ধরেছেন কিশোর। ছবি: সংগৃহীত

গত শনিবার দিবাগত রাতে রাজধানীর রামপুরা এলাকার ভাড়া বাসা থেকে কণ্ঠশিল্পী মনি কিশোরের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। উদ্ধারের প্রায় চার-পাঁচদিন আগে তিনি মারা গেছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।

মনি কিশোরকে নিয়ে আরও পড়ুন:

মনি কিশোরের আসল নাম মনি মন্ডল। বিখ্যাত শিল্পী কিশোর কুমারের ভক্ত ছিলেন বলে নামের সঙ্গে তিনি ‘কিশোর’ জুড়ে নিয়েছিলেন। অডিও বাজারের জনপ্রিয় শিল্পী হলেও সিনেমায় তিনি খুব কম গান গেয়েছেন। মনি কিশোরের উল্লেখযোগ্য গানের মধ্যে ‘কী ছিলে আমার বলো না তুমি’, ‘আমি মরে গেলে’, ‘ফুল ঝরে তারা ঝরে’, ‘মুখে বলো ভালোবাসি’, ‘আমি ঘরের খোঁজে’।

এমআই/আরএমডি/এমএস

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।
Exit mobile version