Site icon Amra Moulvibazari

বন্ধ সরকারী অর্থসহায়তা পথে বসেছে জেলে পরিবার

বন্ধ সরকারী অর্থসহায়তা পথে বসেছে জেলে পরিবার

{"effects_tried":0,"photos_added":0,"origin":"unknown","total_effects_actions":0,"remix_data":["add_photo_directory"],"tools_used":{"tilt_shift":0,"resize":0,"adjust":0,"curves":0,"motion":0,"perspective":0,"clone":0,"crop":0,"enhance":0,"selection":0,"free_crop":0,"flip_rotate":0,"shape_crop":0,"stretch":0},"total_draw_actions":0,"total_editor_actions":{"border":0,"frame":0,"mask":0,"lensflare":0,"clipart":0,"text":0,"square_fit":0,"shape_mask":0,"callout":0},"source_sid":"78AA012D-65A9-48E6-A78D-5D6E1F119B9A_1582592702415","total_editor_time":150,"total_draw_time":40805,"effects_applied":0,"uid":"78AA012D-65A9-48E6-A78D-5D6E1F119B9A_1582592702301","total_effects_time":0,"brushes_used":1,"height":3464,"layers_used":2,"width":3464,"subsource":"done_button"}

বঙ্গোপসাগরে মাছ শিকার করতে গিয়ে নিঁখোজ ও মারা যান জেলেরা।ভোলায় এ জেলের পরিবারগুলো কাটাচ্ছেন মানবেতর জীবন।আগে সরকারের পক্ষ থেকে আর্থিক সহায়তা করা হলে ও এখন কিছু পান না তারা।ভোলা জেলা মৎস্যজীবি জেলে সমিতি তথ্য বলছে গত তিন বছরে সমুদ্রে মাছ ধরতে গিয়ে মারা গেছে বা নিঁখোজ হয়েছে ষাট জেলে।এরমধ্যে মরদেহ পাওয়া গেছে তেতাল্লিশ জনের আর বাকীরা এখনও নিঁখোজ।তাদের হারিয়ে পথে বসেছে দারিদ্র পরিবারগুলো।ভোলার বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে একত্রিশ জেলে মারা গেছে।এরমধ্যে সাত জনের লাশ উদ্ধার করা গেলে ও বাকীরা এখনো ও অজ্ঞাত।নিঁখোজদের পরিবারের সদস্যরা বলছেন, কারো স্বামী আবার কারো ছেলে সাগরে চলে যাবার পরে আর তাদের কোনো খবর নেই।এরাই ছিলপরিবারের চাবিকাঠি।২০১২-২০১৩ মৌসুমে মারা যাওয়া বা নিঁখোজ পরিবারগুলোকে আর্থিক সহায়তা দেওয়া শুরু করে সরকার।২০১৭ মৌসুমে তা আবার বন্ধ হয়ে যায় ।মৎস্য বিভাগ বলছে নতুন নীতিমালা হয়েছে এরআওতায় সহযোগিতা করা হবে জেলে পরিবারগুলো।ভোলা জেলার মৎস্য কর্মকর্তা এস এম আজহারুল ইসলাম জানান,যে সমস্ত জেলে মাছ ধরা অবস্থায় মৃত্যুবরণ করবে তাদেরকে পঞ্চাশ হাজার টাকা নগদআর্থিক সহযোগিতা করা হবে এবং যে সমস্ত পঙ্গুত্ব বরণ করবে তাদেরকে পঁচিশ হাজার টাকা সহায়তা প্রদানকরা হবে।বন্ধকালীন সময়ে যে সকল জেলে মারা গিয়েছে, তাদেরকে তালিকার আওতায় এনে তাদেরকে সহযোগিতা করার আশ্বাস দেন।ভোলা জেলায় অন্তত পাঁচ লক্ষ মাছ শিকারের মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করে।এরমধ্যে এক লক্ষ ত্রিশ হাজার নিবন্ধন এর আওতায় আছেন।

Exit mobile version