প্রায় সময় অই পাসপোর্ট অফিসো গেলে দেখা যায় সার্ভার নষ্ট হইবার কারনে ভোগান্তির মাঝে আছোইন পাসপোর্ট সেবা প্রার্থীরামৌলভীবাজার জেলাবাসীরা।এরপরে আবার গত বছরোর ২০১৯ সালোর ডিসেম্বোর মাসো ও প্রায় ৪–৫ দিন সার্ভার নষ্ট আছিল ঘটনাস্থলেযাইবার পরে জানা গেলো।
বিদেশী মানুষোর ভিসার মেয়াদ ও হুরুততা ওকলোর চিকিৎসার লাগি মিলের না পাসপোর্ট।আবার যদি দালাল ধরিয়া গেলে পাসপোর্টমিলি যায় ।এরপরে কর্মচারী গোলাম ফুয়াইনতরে মিলে না গেলে । অভিযোগ আছেএখন যে সহকারী পরিচালক মো: ইউসুফের বিরুদ্ধে।
পাসপোর্ট নেতার লাগি মানুষ অখল আইলে তারা জানাইন আমরা মৌলভীবাজারি ডটকমরে দিন দিন পাসপোর্ট দালাল অখলোর আকড়াজমের ইখানো।অনেক মানুষোর ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে হইযার এরপরে ও পাসপোর্ট ডেলিভারী পাইরা না মৌলভীবাজারবাসী ওখলে, যদিও ডেলিভারীর মেয়াদ ৩ থেকে ৪ মাস হইবার পরে ও কোনো হদিছ নাই।অফিসোর যে নাম্বার দেয়া হইছে এ নাম্বার ও কল দিলে বন্ধ থাকেআর খোলা থাকলে কেউ ধরে না কল। অনেকোর বাচ্ছা লইয়া দেশোর বাহিরে চিকিৎসার জন্য যেতে তইয়ার থাকলেও পাসপোর্টের লাগিযাইতে পাররা না ।বেশিরভাগ সময় অই সার্ভার ডাইন থাকে নাইলে নষ্ট মিলে।ইলা অবস্থা থাকিয়া শান্তি চাইন পাসপোর্ট আবেদনকারীরা।অনেক মানুষ অখলে কইরা যে ৩৫ শত টাকার পাসপোর্ট ৫ হাজার ৫ শত টাকায় যারা দিতেছে তারাই পাইরা পাসপোর্ট। অভিযোগ রয়েছেবর্তমান সহকারী পরিচালক কাজে ঢুকার পর থাকি অই এমনটি ঘটনা হইরো পাসপোর্ট অফিসো। প্রবাসী অধ্যুষিত জেলা হিসেবে পরিচিতমৌলভীবাজার। কিন্তু এখানের প্রবাসীরা সে সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। অফিসো আসলেই দেখানি হইরো নানা কাগজ পত্রের সমস্যা।এর মাঝে আবার জরুরী পাসপোর্ট করার লাগি আউরা মানুষ অখল ও তিন চারমাসোর ভিতরে পাসপোর্ট পাইরা না। পাসপোর্ট অফিসের আনসারসহ কর্মরতকর্মচারীরা অখলেই খারাপ ব্যবহার কররা পাসপোর্ট বানাইয়া গেলে। বড় অংশের টাকা দেয় তারারেই পাসপোর্ট দেয়া হইরো। অনেককেআবার পাসপোর্ট আনার জন্য ঢাকায় পাঠালেও সেখানে গিয়ে তারা খালি হাতে ফেরৎ আসতে হচ্ছে। এতে করে সময় ও টাকা দু’টোই ব্যয়হচ্ছে।। প্রবাসী অনেকের ভিসার মেয়াদ ও ছুটি শেষহই গেলেও পাসপোর্টের লাগি বিদেশী যাইতা পাররা না।