একাত্তরে পাকিস্তানি করাচিতে বিমান বাহিনীর ফাইটার পাইলট হিসাবে কর্মরত ছিলেন লিয়াকত আলী খান । মায়ের অসুস্থতার কথা বলে ঢাকায় আসেন তিনি । পরে ভারতে যেয়ে যোগ দেন মুক্তিযুদ্ধে । শক্রর গুলিতে আহত হয়েও পিছুপা হন নি এই বীর উত্তম ।
মার্চ ১৯৭১, ওই সময় পাকিস্তানি করাচিতে বিমান বাহিনীর ফাইটার পাইলট হিসাবে কর্মরত ছিলেন লিয়াকত আলী খান ।
হঠাৎ – ই বেজে ওঠে যুদ্ধের দামামা । নিরস্ত্র বাঙ্গালিদের ওপর হামলা করে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী । ঢাকায় শুরু হয় পাকিস্তানি হানাদারদের হত্যাযজ্ঞ । মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন , মে মাসের শেষে , মায়ের অসুস্থতার কথা বলে ঢাকায় আসেন লিয়াকত আলী খান ।
ভারতে যেয়ে যোগ দেন মুক্তিযুদ্ধে । প্রশিক্ষণ শেষে দায়িত্ব পালন । করেন ফাষ্ট ইষ্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের এডজুটেন্ট হিসাবে ।জুলাই মাসে ময়মনসিংহের কামালপুর বর্ডারে প্রথম , মুখোমুখি হন শত্রুর ।
SOT এরপর চলে যান সিলেটে । নভেম্বর মাসের শেষ দিকে কানাইঘাটে মুখোমুখি হন পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর ।২৬ নভেম্বর ভোরে পাকিস্তানি সেনারা মুক্তিযুদ্ধের একটি দলকে আত্ৰমণ করলে শত্রুর গুলিতে আহত হন তিনি । লাখো শহীদের আত্মদানে বেড়ে উঠবে ।