রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংগঠন থেকে শুরু করে সাধারণ শিক্ষার্থী, সবাই ধর্ষণের দায়ে অভিযুক্ত শিক্ষার্থীকে বহিষ্কারের দাবি তুলেছে।
এতে প্রশাসনের দাবি মামলা হলেও তাদের কাছে ভোক্তভোগী লিখিত অভিযোগ না করায় তারা এ ব্যাপারে এখনই কোনো পদক্ষেপ নেয়ার কথা ভাবছে না।
তবে একই ঘটনায় অভিযুক্ত বেসরকারি বরেন্দ্র বিশ্ব বিদ্যালয়ের তিন শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান।
সহপাঠীকে ধর্ষণ, ভিডিও ধারণ ও ব্ল্যাকমেইল করার প্রতিবাদে প্রতিদিন মুখর থাকছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়। সাধারণ শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি এ ঘটনায় সরব হয়েছে সরকারি দলের ছাত্র সংঘটন ছাত্রলীগও।
দাবি একটাই ছাত্রী ধর্ষণ ও পর্নোগ্রাফি মামলায় অভিযুক্ত অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী মাহফুজুর রহমানকে করতে হবে বহিষ্কার।
বিশ্ব বিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে ভোক্তভোগী শিক্ষার্থীর জন্য বিশেষ নিরাপত্তার দাবি তুলেছেন তারা।
রাজশাহী বিশ্ব বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এখনই অভিযুক্ত শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়ার কথা ভাবছে না। এমনকি এই ঘটনায় নিজেরাও কোনো তদন্তের পথে হাঠছে না।
যদিও ওই ঘটনায় অভিযুক্ত তিন ছাত্রের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে বেসরকারি বরেন্দ্র বিশ্ব বিদ্যালয়।
গত ২৪ জানুয়ারি রাজশাহী বিশ্ব বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ধর্ষণ ও পর্নোগ্রাফির ঘটনায় দুই বিশ্ব বিদ্যালয়ের চার শিক্ষার্থীর সঙ্গে স্থানীয় যুবকেরও সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়।